রামপালে মাওঃ আব্দুল্লাহ আল আমিনের কঠিন হুশিয়ার
গাজওয়ায়ে হিন্দ সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশী জানি বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ সবাই গাজওয়ায়ে হিন্দের অপেহ্মায় বসে আছে কারন ভারত বর্ষ মুসলিমরা শাসন করেছে ১০০০ এর থেকে বেশী সময় ধরে। যদি মুসলিমরা হিংস্র হতো তাইলে ভারত উপমহাদেশে একটাও হিন্দু থাকতে পারতো না। মুসলিম জাতি হলো হ্রিদয় বড় ওয়ালা জাতি। ভারতে সম্রাট শাহাজানের তাজমহল সহ অনেক পুরানো ইতিহাসই প্রমান করে মুসলিমরা কখনো কোন হিন্দুদের উপর আক্রমণ করে নাই। আর তোমরা মাত্র ১০০ শ বছর হ্মমতা পেয়েই মুসলিমদের বিতাড়িত করতে চাও ভারত থেকে সেটা কখনোই পারবে না। একথা হাদীসে স্পষ্টভাবে আসছে যা নিচে দলীল সহ দেওয়া হলো। রাসুলুল্লাহ (সঃ) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন এমন সময় এক সাহাবী এসে জিজ্ঞাসা করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ আপনার কি হয়েছে আপনি এভাবে নিশ্বাস ফেলছেন কেন।! তখন তিনি বল্লেন আমি পুর্ব দিক থেকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি। তখন সাহাবীরা জিজ্ঞাসা করলেন আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন। তখন রাসুলুল্লাহ (সঃ) বল্লেন পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মূর্তিপুজা করে) তাদের মধ্যে যুদ্ধ হবে আর সেই যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংহ্মায় সীমীত আর মুশরিকদের সেনাবাহিনী থাকবে অগনিত। ওই যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশী মারা যাবে (শহীদ) হবে যে মুসলিমদের টাখনু পর্যন্ত ডুবে যাবে রক্তে। ওই যুদ্ধে মুসলিমরা তিন ভাগে বিভক্ত হবে। এক ভাগ এত বড় মুশরিকদের সেনাবাহিনী দেখে ভয়ে পালিয়ে যাবে আর তারাই হবে জাহান্নামী। আর এক ভাগ যুদ্ধে শহীদ হবে। বাকি এক ভাগ আল্লাহর উপর ভরসা করে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে আর তারাই যুদ্ধে বিজয় লাভ করবে। এবং রাসুলুল্লাহ (সঃ) বল্লেন ওই যুদ্ধ হবে বদর সমতুল্য (সুবহানাল্লাহ) তিনি আরো বলেন ওই সময় মুসলিমরা যে যেখানেই থাকুক না কেন তারা সবাই জেন তখন ওই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। (সুনানে নাসায়ী খন্ড ০১,পাতা ১৫২, সুনানে আবু দাউদ খন্ড ০৬, পাতা ৪২) সেই সময় অতি সন্নিকটে তাই সকল মুসলিমকে সতর্ক থাকার আহবান জানান তিনি, আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন আমিন