অবশেষে করোনার ওষুধ আবিষ্কার – পরীক্ষা করে রোগমুক্তির প্রমাণ পাওয়া গেছে || Avigan_CORONA
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সম্ভবত আমাদের ফরিয়াদ কবুল করেছে। আর অল্প কিছুদিন অপেক্ষা করুন আল্লাহ আমাদের রক্ষা করবে ইনশাআল্লাহ। জাপান করোনার ঔষধ হিসেবে অভিগান প্রয়োগ করে সফল হয়েছে।
২০১৪ সালে জাপানের তৈরী অ্যাভিগান হতে যাচ্ছে করোনার প্রথম ভ্যাকসিন !!! Avigan_CORONA
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জাপানী ঔষধ আভিগান এর ক্লিনিকাল পরীক্ষায় সাফল্যের সংবাদ টি আজ করোনা আতংকিত জন জীবনে আশার আলো ছড়িয়েছে।
গবেষনার অনুমোদিত ফলাফলে ত্রিশ বয়সসীমার রোগীদের সাত দিনেই সুস্থ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে,রোগীর পিসিআর ও নিগেটিভ এসেছে।মধ্যবয়সীদের ক্ষেত্রে অ্যাভিগান ও ওরভোসকো যৌথ প্রয়োগে ৯ দিনেই সুস্থ হওয়ার কথা জানা গেছে ,তবে সন্তান সম্ভাবা মহিলাদের পাশ্ব প্রতিত্রিয়ার সম্ভাবনা থাকায় তা প্রয়োগ করা হয় নি।
অ্যাভিগান, যার জেনেরিক নাম ফাভিপিরাভি, ইতিমধ্যে ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার প্রথম দুটি রাউন্ডে ভালো ফল দিয়েছে। এই সংক্রমণের ক্ষেত্রে এটি প্রথম প্রমাণিত চিকিৎসা হতে পারে, এমন প্রত্যাশায় জাপানে করোনা আক্রান্ত ১২০ জন রোগীর দেহে এটি পরিক্ষামূলক প্রয়োগে প্রত্যাশিত সাফল্য এসেছে ।
গবেষকরা মনে করেন যে, এটি কভিড-১৯ সৃষ্টিকারী ভাইরাসের বিরুদ্ধেও একই অ্যান্টিভাইরাল প্রভাব ফেলতে পারে। জায়ান্ট ফুজি ফিল্মের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টোয়ামার রাসায়নিক শাখা ‘আ্যভিগান’ উৎপাদন করে। দেহে ফ্লুজাতীয় ভাইরাস প্রতিরোধে এই ঔষধটা আগে থেকেই জাপানে অনুমোদিত।
অ্যাভিগান চীনে করোনা চিকিৎসায় দারুণ কাজ করেছিল। চীনে করোনায় আক্রান্ত যে রোগীদের অ্যাভিগান দেওয়া হয়েছিল তারা অন্য রোগীদের তুলনায় দ্রুত সেরে উঠেছিলেন।
জাপান দীর্ঘদিন ধরে অ্যাভিগান নিয়ে গবেষনা চালিয়ে আসছে। বর্তমান আরও ২০ টি দেশে জাপানের অর্থ ও টেকনিকাল সহায়তায় অ্যাভিগান এর ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছে।করোনা চিকিৎসায় মানবিক সাহায্য হিসেবে বিনে পয়সায় জাপান অ্যাভিগান দেবার ঘোষনা দিয়েছে।এ পর্যন্ত প্রায় ৩০টি দেশ অ্যাভিগানের জন্য জাপানের কাছে অনুরোধ করেছে।
আর কিছু পরীক্ষার পর জাপান করোনা চিকিৎসায় অ্যাভিগান ফলপ্রসূ ওষুধ বলে ঘোষনা দিলে বিশ্বব্যাপী যে চাহিদা সৃস্টি হবে সেটা ভেবেই বানিজ্যিক উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়েছে জাপান।অন্য দেশগূলোতেও জাপান তা উৎপাদনের অনুমতি দেবে বলে জানিয়েছে।বাংলাদেশেও উৎপাদিত হবে বলে জানা গেছে।
বিশ্বব্যাপী করোনা প্রতিশোধক তৈরীর গবেষনা চলছে ,অবশ্যই করোনাকে থামিয়ে দেবে কোন ভ্যাকসিন ।অ্যাভিগান সেখানে প্রথম ভুমিকা রাখছে সেটি ইতিহাস হয়েই রইবে।
করোনা নিয়ে আশার চেরাগাটা জ্বালাতে জাপানের গবেষনা চলছেই,, করোনা নিয়ে দুটি আশার বানী শুনা গেছে আজকের সংবাদে,
১) গুনম্মা বিশ্ববিদ্যালয় একটি কপার ফাইবার সিট আবিষ্কার করেছে যা মাস্কের উপরে ব্যবহার করলে করোনা ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করে ফেলতে সক্ষম হবে,যা অচিরেই বাজারজাতকরণ প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে।
২) করোনার ঔষধের(আভিগান,ওরভেসকো) ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ফলাফল এসেছে,,১২০জন রোগীর উপর পরিক্ষা করে দেখা যায় কম বয়সের রোগীর ক্ষেত্রে ৭দিনে রোগ সেরে উঠেছে,যা চায়নাতেও সুফল পাওয়ার ঘোষনা এসেছে, আর মাঝবয়সীদের ক্ষেত্রে দুটি ঔষধের প্রয়োগে ৯ দিনে সেরে উঠছে।
উল্লেখ্য বিশ্বের ২০টি দেশ আভিগান নিয়ে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালাচ্ছে। সৃ্ষ্টকর্তা এদের সফল করুক, মানবজাতিকে ক্ষমা করুক এবং করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষা করুক।
(তথ্য NHk tv,Gunman tv)