মুমীনের পাপ মার্জনাকারী কতিপয় আমল সমূহ – আরিফুল হক এনামী
রাসূল ( ﷺ ) বলেন:
ﻣﻦ ﺗﺎﺏ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﺗﻄﻠﻊ ﺍﻟﺸﻤﺲ ﻣﻦ ﻣﻐﺮﺑﻬﺎ ، ﺗﺎﺏ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ
“যে ব্যক্তি পশ্চিম দিকে সূর্য উঠার পূর্বে অর্থাৎ মূত্যুর পূর্বেই তাওবা করে, আল্লাহ তার তাওবা কবুল করবে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২৭০৩)
(২) উত্তম রূপে উযু করা ( ﺇﺳﺒﺎﻍ ﺍﻟﻮﺿﻮﺀ ) :
রাসূল ( ﷺ ) বলেন:
ﻣﻦ ﺗﻮﺿﺄ ﻓﺄﺣﺴﻦ ﺍﻟﻮﺿﻮﺀ ، ﺧﺮﺟﺖ ﺧﻄﺎﻳﺎﻩ ﻣﻦ ﺟﺴﺪﻩ ﺣﺘﻰ ﺗﺨﺮﺝ ﻣﻦ ﺗﺤﺖ ﺃﻇﻔﺎﺭﻩ
“যে ব্যক্তি উত্তমরূপে উযু করে, তার পাপসমূহ হাত ও পায়ের নখের নিচসহ শরীর থেকে ঝরে পড়ে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২৪৫)
(৩) প্রত্যেক ফরয সালাতের পর আল্লাহর যিকর করা ( ﺫﻛﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻘﺐ ﺍﻟﻔﺮﺍﺋﺾ ) :
রাসূল ( ﷺ ) বলেন:
ﻣﻦ ﺳﺒﺢ ﺩﺑﺮ ﻛﻞ ﺻﻼﺓ ﺛﻼﺛﺎً ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ، ﻭﺣﻤﺪ ﺛﻼﺛﺎً ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ، ﻭﻛﺒﺮ ﺛﻼﺛﺎً ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ﻓﺘﻠﻚ ﺗﺴﻌﺔ ﻭﺗﺴﻌﻮﻥ ، ﺛﻢ ﻗﺎﻝ : ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺣﺪﻩ ﻻ ﺷﺮﻳﻚ ﻟﻪ ، ﻟﻪ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﻭﻟﻪ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻭﻫﻮ ﻋﻠﻰ ﻛﻞ ﺷﻲﺀ ﻗﺪﻳﺮ ، ﻏﻔﺮﺕ ﻟﻪ ﺧﻄﺎﻳﺎﻩ ﻭﺇﻥ ﻛﺎﻧﺖ ﻣﺜﻞ ﺯﺑﺪ ﺍﻟﺒﺤﺮ
“যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয সালাতের পর ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৩ বার আল্লাহু আকবর ও একবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহু’আ আলা কুল্লি শায়য়িন ক্বাদীর পড়বে, তার পাপসমূহ ক্ষমা করা হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়। (সহীহ মুসলিম, হাদীস : ৫৯৭)
(৪) আল্লাহর রাস্তায় শাহাদত বরণ করা:
( ﺍﻟﺸﻬﺎﺩﺓ ﻓﻲ ﺳﺒﻴﻞ ﺍﻟﻠﻪ )
রাসূল ( ﷺ ) বলেন:
ﻳﻐﻔﺮ ﻟﻠﺸﻬﻴﺪ ﻛﻞ ﺷﻲﺀ ، ﺇﻻ ﺍﻟﺪﻳّﻦ
“যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় শাহাদত বরণ করে, আল্লাহ ঋণ ব্যতীত তার সকল গুণাহ মাফ করে দেয়। (সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১৮৮৬)
(৫) সালাতের জন্য মসজিদে আসা:
( ﻛﺜﺮﺓ ﺍﻟﺨﻄﺎ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻤﺴﺎﺟﺪ )
(৬) এক নামায আদায়ের পর আরেক নামাযের জন্য অপেক্ষা করা ( ﺍﻧﺘﻈﺎﺭ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺑﻌﺪ ﺍﻟﺼﻼﺓ ):
একদা রাসূল (সা:) উপস্থিত সাহাবাদের বললেন, আমি কি তোমাদেরকে এমন আমলের সন্ধান দিব, যা তোমাদের গুনাহ মিটিয়ে দিবে ও মর্যাদা বাড়িয়ে দিবে? উপস্থিত সাহাবাগণ বললেন : হ্যা, ইয়া রাসুলুল্লাহ! তিনি (সা:) বললেন:
ﺇﺳﺒﺎﻍ ﺍﻟﻮﺿﻮﺀ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻤﻜﺎﺭﻩ ، ﻭﻛﺜﺮﺓ ﺍﻟﺨﻄﺎ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻤﺴﺎﺟﺪ ، ﻭﺍﻧﺘﻈﺎﺭ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺑﻌﺪ ﺍﻟﺼﻼﺓ
“কষ্টের সময়ে উত্তমরূপে উযু করা, দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে মসজিদে আসা ও এক সালাতের পর আরেক সালাতের জন্য অপেক্ষা করা।” (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-২৫১)
(৭) একনিষ্টতার সাথে রমজানের রোযা পালন করা ( ﺻﻴﺎﻡ ﺭﻣﻀﺎﻥ ): রাসূল ( ﷺ ) বলেন:
ﻣﻦ ﺻﺎﻡ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﺇﻳﻤﺎﻧﺎً ﻭﺍﺣﺘﺴﺎﺑﺎً ﻏﻔﺮ ﻟﻪ ﻣﺎ ﺗﻘﺪﻡ ﻣﻦ ﺫﻧﺒﻪ
“যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও ছাওয়াবের আশায় রমজানের রোযা পালন করে, আল্লাহ তার পূর্বের সকল গুণাহ মাফ করে দেয়। (সহীহ মুসলিম, হাদীস : ৭৬০)
(৮) ইবাদতের মাধ্যমে লায়লাতুল ক্বদর কাটানো ( ﻗﻴﺎﻡ ﻟﻴﻠﺔ ﺍﻟﻘﺪﺭ ) : রাসূল ( ﷺ ) বলেন:
ﻣﻦ ﻗﺎﻡ ﻟﻴﻠﺔ ﺍﻟﻘﺪﺭ ﺇﻳﻤﺎﻧﺎً ﻭﺍﺣﺘﺴﺎﺑﺎً ﻏﻔﺮ ﻟﻪ ﻣﺎ ﺗﻘﺪﻡ ﻣﻦ ﺫﻧﺒﻪ
“যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও ছাওয়াবের আশায় লায়লাতুল কদর পালন করে, আল্লাহ তার পূর্বের সকল গুণাহ মাফ করে দেয়। (সহীহ মুসলিম, হাদীস : ৭৬০)
(৯) একশবার ﺳﺒﺤﺎﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺑﺤﻤﺪﻩ বলা:
রাসূল ( ﷺ ) বলেন:
“যে ব্যক্তি একশবার সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহী
পড়বে, তার পাপসমূহ ক্ষমা করা হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়। (সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২৬৯১)
(১০) কোন মন্দ কাজ হয়ে গেলে এরপর কোন সৎ কাজ করা ( ﺇﺗﺒﺎﻉ ﺍﻟﺴﻴﺌﺔ ﺍﻟﺤﺴﻨﺔ ): আল্লাহ তা’আলা বলেন: ﺇﻥ ﺍﻟﺤﺴﻨﺎﺕ ﻳﺬﻫﺒﻦ ﺍﻟﺴﻴٸﺎﺕ
“সকল সৎ কাজ মন্দ কাজ দূর করে।” (সূরা হুদ: ১১৪)
রাসুল (সা:) বলেন:
ﺃﺗﺒﻊ ﺍﻟﺴﻴﺌﺔ ﺍﻟﺤﺴﻨﺔ ﺗﻤﺤﻬﺎ
“মন্দ কাজ হয়ে গেলে সাথে সাথে সৎ কাজ কর, কেননা ইহা মন্দের পাপকে মুছে দিবে।” (মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-২১৯৮৮)
(১১) কোন পাপ করলে দুই রাকা’আত সালাতুত তাওবা পড়া: রাসুল (সা:) বলেন:
ﻣﺎ ﻣﻦ ﺭﺟﻞ ﻳﺬﻧﺐ ﺫﻧﺒﺎً ﻓﻴﺤﺴﻦ ﺍﻟﻄﻬﻮﺭ ، ﺛﻢ ﻳﻘﻮﻡ ﻓﻴﺼﻠﻲ ﺭﻛﻌﺘﻴﻦ ، ﺛﻢ ﻳﺴﺘﻐﻔﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﻻ ﻏﻔﺮ ﻟﻪ
“যে ব্যক্তি কোন পাপ করল অত:পর উত্তমরূপে উযু করে দুই রাকা’আত সালাত আদায় করল এবং ক্ষমা চাইল, তাহলে তাকে ক্ষমা করা হল।” (সুনানে তিরমিযী, হাদীস : ৪০৬)
(১২) কোন বৈঠকের কাফফারা আদায় করা ( ﻛﻔﺎﺭﺓ ﺍﻟﻤﺠﻠﺲ ) : রাসুল (সা:) বলেন:
ﻣﻦ ﺟﻠﺲ ﺟﻠﺴﺔ ﻓﻜﺜﺮ ﻟﻐﻄﻪ ، ﻓﻘﺎﻝ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﻳﻘﻮﻡ ﻣﻦ ﻣﺠﻠﺴﻪ ﺫﻟﻚ : ( ﺳﺒﺤﺎﻧﻚ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﻭﺑﺤﻤﺪﻙ ﺃﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺃﻧﺖ ، ﺍﺳﺘﻐﻔﺮﻙ ﻭﺃﺗﻮﺏ ﺇﻟﻴﻚ ، ﺇﻻ ﻏﻔﺮ ﻟﻪ ﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﻓﻲ ﻣﺠﻠﺴﻪ ﺫﻟﻚ
“যে ব্যক্তি কোন মাজলিস সমাপ্ত করার পর উক্ত দোয়া পাঠ করে, উক্ত মাজলিসের পাপসমূহ মিটে যাবে। দোয়াটি হলো:
ﺳﺒﺤﺎﻧﻚ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﻭﺑﺤﻤﺪﻙ ﺃﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺃﻧﺖ ، ﺍﺳﺘﻐﻔﺮﻙ ﻭﺃﺗﻮﺏ ﺇﻟﻴﻚ
(সুনানে তিরমিযী, হাদীস : ৩৪৩৩)
(১৩) হজ্জ ও ওমরাহ আদায় করা।
রাসুল (সা:) বলেন:
ﺍﻟﻌﻤﺮﺓ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻌﻤﺮﺓ ﻛﻔﺎﺭﺓ ﻟﻤﺎ ﺑﻴﻨﻬﻤﺎ
“দুই উমরাহ তার মধ্যবর্তী বান্দার পাপসমূহ মুছে দেয়।” (সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১৩৪৯)
অন্যত্রে বলেন:
ﻣﻦ ﺣﺞ ﻟﻠﻪ ﻓﻠﻢ ﻳﺮﻓﺚ ، ﻭﻟﻢ ﻳﻔﺴﻖ ﺭﺟﻊ ﻛﻴﻮﻡ ﻭﻟﺪﺗﻪ ﺃﻣﻪ
(সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
(১৪) ফরজ সালাত ( ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺍﻟﻤﻔﺮﻭﺿﺔ ) : রাসুল (সা:) বলেন:
ﺍﻟﺼﻠﻮﺍﺕ ﺍﻟﺨﻤﺲ ﻭﺍﻟﺠﻤﻌﺔ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﺠﻤﻌﺔ ﻛﻔﺎﺭﺓ ﻟﻤﺎ ﺑﻴﻨﻬﻦ ﻣﺎ ﻟﻢ ﺗﻐﺶ ﺍﻟﻜﺒﺎﺋﺮ
“পাচ ওয়াক্ত নামায ও সালাতুল জুমু’আ তার মধ্যবর্তী সময়ে পতিত বান্দার পাপসমূহ মুছে দেয়। যতক্ষণ কবীরা গুনাহে লিপ্ত না হয়।” (সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২৩৩)
(১৫) মু’আজ্জিনের আযান শোনার পর নিম্মের দো’আটি পড়া। দোয়াটি হলো,
ﺃﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺣﺪﻩ ﻻ ﺷﺮﻳﻚ ﻟﻪ ﻭﺃﻥ ﻣﺤﻤﺪﺍً ﻋﺒﺪﻩ ﻭﺭﺳﻮﻟﻪ ، ﺭﺿﻴﺖ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﺭﺑﺎً ، ﻭﺑﻤﺤﻤﺪٍ ﺭﺳﻮﻻً ، ﻭﺑﺎﻹﺳﻼﻡ ﺩﻳﻨﺎً
(সহীহ মুসলিম, হাদীস : ৩৮৬)
(১৬) সাদকাহ বা দান করা। রাসুল (সা:) বলেন:
ﺍﻟﺼﺪﻗﺔ ﺗﻄﻔﺊ ﺍﻟﺨﻄﻴﺌﺔ ﻛﻤﺎ ﻳﻄﻔﺊ ﺍﻟﻤﺎﺀ ﺍﻟﻨﺎﺭ
“সাদকাহ বান্দার পাপকে জ্বালিয়ে দেয়, যেমন পানি আগুন নিভিয়ে দেয়।” (সুনানে তিরমিযী)
(১৭) আরাফার দিনের রোযা। রাসুল (সা:) বলেন:
ﺻﻴﺎﻡ ﻳﻮﻡ ﻋﺮﻓﺔ ﻳﻜﻔﺮ ﺍﻟﺴﻨﺔ ﺍﻟﻤﺎﺿﻴﺔ ﻭﺍﻟﺒﺎﻗﻴﺔ
(সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১১৬২)
(১৮) আশুরার রোযা রাখা। হাদীসে বর্ণিত:
ﺻﻴﺎﻡ ﻳﻮﻡ ﻋﺎﺷﻮﺭﺍﺀ ﻳﻜﻔﺮ ﺍﻟﺴﻨﺔ ﺍﻟﻤﺎﺿﻴﺔ
(সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১১৬২)
(১৯) ﺍﻟﺘﻬﻠﻴـــﻞ তথা দৈনিক একশবার নিম্মের দোয়া পড়া। হাদীসে বর্ণিত, যে ব্যক্তি নিম্মের দোয়াটি দৈনিক একশবার পড়ে তার আমলনামায় একশ নেকী সংযুক্ত হবে ও একশ পাপ ডিলেট করা হবে। দোয়াটি হলো:
ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺣﺪﻩ ﻻ ﺷﺮﻳﻚ ﻟﻪ ، ﻟﻪ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﻭﻟﻪ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻭﻫﻮ ﻋﻠﻰ ﻛﻞ ﺷﻲﺀ ﻗﺪﻳﺮ
(সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২৬৯১)
(২০) সালাত আদায়ের সময় সূরা ফাতিহা শেষ করে আমীন বলা। রাসুল (সা:) বলেন:
ﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺃﺣﺪﻛﻢ ﺁﻣﻴﻦ ﻭﻗﺎﻟﺖ ﺍﻟﻤﻼﺋﻜﺔ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﺁﻣﻴﻦ ﻓﻮﺍﻓﻘﺖ ﺇﺣﺪﺍﻫﻤﺎ ﺍﻷﺧﺮﻯ ﻏﻔﺮ ﻟﻪ ﻣﺎ ﺗﻘﺪﻡ ﻣﻦ ﺫﻧﺒﻪ
(সহীহ বুখারী)
(২১) বিপদে ধৈর্যধারণ করা ( ﺍﻟﺼﺒﺮ ) :
রাসুল (সা:) বলেন:
ﻣﺎ ﻳﺼﻴﺐ ﺍﻟﻤﺴﻠﻢ ﻣﻦ ﻧﺼﺐ ، ﻭﻻ ﻭﺻﺐ ، ﻭﻻ ﻫﻢ ، ﻭﻻ ﺣﺰﻥ ، ﻭﻻ ﺃﺫﻯ ، ﻭﻻ ﻏﻢ ، ﺣﺘﻰ ﺍﻟﺸﻮﻛﺔ ﻳﺸﺎﻛﻬﺎ ، ﺇﻻ ﻛﻔﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻬﺎ ﻣﻦ ﺧﻄﺎﻳﺎﻩ
” মুসলিম কোন বিপদে বা চিন্তাযুক্ত বিষয়ে পতিত হলে, চাই একটি কাটার আঘাত হউক। আল্লাহ তার পাপ ক্ষমা করে দেয়।” (সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৬৪১)
(২২) রাসূল (সা:) এর উপর দরুদ পড়া।
লেখা: